Supreme Court Online Bulletin (SCOB)
Full List | Back
High Court Division
Judgment Published in SCOB
 
Serial No. Name of the Parties,
Citation and Key Words
Summary of the case Key Ratio
1. M. Asafuddowlah
-VERSUS-
Government of Bangladesh

15 SCOB [2021] HCD 1

(Zubayer Rahman Chowdhury, J)

Key Words:
Article 20(2), 31, 88 and 102 (2) of the Constitution of the People’s Republic of Bangladesh; Constitutionality of posting Officers on Special Duty (OSD) for unlimited period;

The petitioner, a retired bureaucrat of the country, filed this writ petition through a Public Interest Litigation (PIL) under Article 102(2) of the Constitution of the People’s Republic of Bangladesh challenging the process of designating any Officer serving under the Government as an Officer on Special Duty beyond the stipulated period of one hundred and fifty days and thereby allowing such Officer to receive salary and other benefits without rendering any service, being in violation of the Constitution, apart from being detrimental to the interest of the taxpayers of the country.

Consequently, a Rule was issued to show cause as to why the current trend of making/posting the Civil Servants as Officers on Special Duty (OSD) without assigning any special duty, whatsoever, beyond stipulated time should not be declared illegal, ultra vires the Constitution and as such of no legal effect.

Ultimately, the Rule was made absolute and the continuation of the process of keeping an Officer as on OSD beyond the stipulated period of 150 days was declared ultra vires and, therefore, without lawful authority.

In the event of any Officer being designated as an OSD, the Government must, without undue delay, form a Committee and undertake an inquiry so as to ascertain the veracity of such allegation/complaint. If the allegation/complaint is found to have substance, the Government should take appropriate action against the concerned Officer, in accordance with law. However, the process of enquiry must be completed within the stipulated period of 150 days. In view of the foregoing discussion and being mindful of the mandate, as contained in Article 20(2) and Article 88 of the Constitution, we are inclined to hold that the continuation of the process of keeping an Officer as an OSD beyond the stipulated period of 150 days is ultra vires and, therefore, without lawful authority.

 

2. মোঃ হৃদয়
-বনাম-
রাষ্ট্র

15 SCOB[2021] HCD 13

(বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম)


Key Words:
ধারা ২৮, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০; ধারা ১৫ক, ২৯(১), ৫২(১) ও ৪১ শিশু আইন, ২০১৩

মাঠে শিশুদের ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির প্রেক্ষিতে সন্ধায় আসামীরা ভিকটিমকে লাঠি, হকিস্টিক, লোহার রড ও ধরালো চাকু দিয়ে আঘাত করে গুরুতর জখম করলে পরবর্তীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভিকটিম মারা যায়। এই ফৌজদারী আপীলটি এ সংক্রান্ত মামলায় পরবর্তীতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিজ্ঞ বিচারক কর্তৃক আপীলকারী শিশুর জামিন না-মঞ্জুর আদেশ হতে উদ্ভূত। এই মামলায় প্রশ্ন উঠেছে যে, প্রথমতঃ শিশু আইনের অধীনে মামলার কার্যক্রম পরিচালনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল এর নাম, সিল ও বিচারকের পদবী ব্যবহার সঠিক হয়েছে কিনা; দ্বিতীয়তঃ আইনের ধারা ১৫ক এর বিধান অনুযায়ী ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অপরাধ আমলে গ্রহণ করে শিশু আদালতে কাগজাদি প্রেরনের পূর্বে শিশু আদালতের জামিন বা বয়স নির্ধারণ সহ অন্যান্য আনুষাঙ্গিক বিষয়ে আদেশ দেয়ার এবং শিশু আদালত হিসেবে ক্ষমতা প্রয়োগের এখতিয়ার আছে কিনা; এবং তৃতীয়তঃ শিশু আইনের ধারা ১৫ক অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অপরাধ আমলে গ্রহণের পূর্বে ধারা ২৯(১) এবং ধারা ৫২(১) অনুযায়ী শিশু আদালত কর্তৃক জামিন এবং ধারা ২১ অনুযায়ী শিশু আদালত কর্তৃক শিশুর বয়স সম্পর্কিত বিষয় নিষ্পত্তির এখতিয়ার কতটুকু আইন সংগত।

আপীলটি গ্রহণযোগ্যতার শুনানীকালে আদালত কর্তৃক নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০-এর ধারা ২৮ অনুযায়ী এর রক্ষণীয়তার বিষয়ে প্রশ্ন উত্থাপিত হলে আপীলকারীর বিজ্ঞ আইনজীবী আদালতের অনুমতিক্রমে আপীল দরখাস্তের (পিটিশন অফ আপীল) শিরোনাম (কজ টাইটেল) সংশোধনক্রমে ধারা ২৮, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০-এর স্থলে ধারা-৪১, শিশু আইন-২০১৩ প্রতিস্থাপিত করেন; এবং আপীলটি শিশু আইন, ২০১৩-এর ধারা ৪১ অনুযায়ী দাখিল করা হয়েছে মর্মে গণ্য করা হয়।

উক্ত ফৌজদারী আপীলটি নিষ্পত্তি করতে গিয়ে মাননীয় হাইকোর্ট ২০১৮ সালে আনীত সংশোধনীসহ শিশু আইন, ২০১৩ বিষয়ে বিশদ আলোচনা করেন। শিশু আইনে বিদ্যমান বিভিন্ন ধরনের সংশয়, বিভ্রান্তি ও অসংগতি দূরীকরণে দ্রুততার সাথে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে সংশোধনীর প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন। এছাড়া শিশু আইনের সংশোধন বা স্পষ্টীকরণ সম্পর্কে প্রজ্ঞাপন না হওয়া পর্যন্ত শিশুর সর্বোচ্চ স্বার্থ রক্ষার্থে সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট ও শিশু আদালতসমূহকে সাত দফা নিদের্শনা প্রদান করেন। মাননীয় হাইকোর্ট রায়ে উল্লেখিত পর্যবেক্ষণ, অভিমত ও নিদের্শনাসহ আপীলটি মঞ্জুর করে আপীলকারীকে জামিন প্রদান করেন।

সরকার কর্তৃক আইনের যথাযথ সংশোধন বা স্পষ্টীকরণ সম্পর্কে প্রজ্ঞাপন না হওয়া পর্যন্ত শিশুর সর্বোচ্চ স্বার্থ রক্ষার্থে সংশ্লিষ্ট ম্যাজিষ্ট্রেট ও শিশু আদালতসমূহ-কে নি¤œলিখিত কার্য পদ্ধতি/প্রণালী procedure) অনুসরণে নির্দেশনা প্রদান করা যাচ্ছে-
এক. সংশ্লিষ্ট ম্যাজিষ্ট্রেট কেবল মাত্র মামলার তদন্ত কার্যক্রম তদারকী করবেন এবং এ সংক্রান্তে নিত্যনৈমিত্তিক routine work) প্রয়োজনীয় আদেশ এবং নির্দেশনা প্রদান করবেন;
দুই. রিমান্ড সংক্রান্ত আদেশ শিশু আদালতেই নিষ্পত্তি হওয়া বাঞ্ছনীয়। তবে, আইনের সংস্পর্শে আসা শিশু (ভিকটিম এবং সাক্ষী) বা আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশুর জবানবন্দী সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট লিপিবদ্ধ করতে পারবেন;

তিন. তদন্ত চলাকালীন সময়ে আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশু-কে মামলার ধার্য তারিখে ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে হাজিরা হতে অব্যাহতি দেয়া যেতে পারে;
চার. তদন্ত চলাকালে আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশুর রিমান্ড, জামিন, বয়স নির্ধারণসহ অন্তবর্তী যে কোন বিষয় শিশু আদালত নিষ্পত্তি করবে এবং এ সংক্রান্ত যে কোন দরখাস্ত ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে দাখিল হলে সংশ্লিষ্ট ম্যাজিষ্ট্রেট নথিসহ ঐ দরখাস্ত সংশ্লিষ্ট শিশু আদালতে প্রেরণ করবেন; এবং সংশ্লিষ্ট শিশু আদালত ঐ বিষয়গুলি নিষ্পত্তি করবে;
পাঁচ. অপরাধ আমলে গ্রহণের পূর্বে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল শিশু আইনের অধীনে কোন আদেশ প্রদানের ক্ষেত্রে ‘শিশু আদালত’ হিসেবে আদেশ প্রদান করবে এবং এ ক্ষেত্রে বিজ্ঞ বিচারক শিশু আদালতের বিচারক হিসেবে কার্য পরিচালনা এবং শিশু আদালতের নাম ও সিল ব্যবহার করবেন;
ছয়. আইনের সুপ্রতিষ্ঠিত নীতি হলো এই যে, আইন মন্দ (bad law) বা কঠোর (harsh law) হলেও তা অনুসরণ করতে হবে, যতক্ষণ পর্যন্ত তা সংশোধন বা বাতিল না হয়। সে কারণে নালিশী মামলার ক্ষেত্রে শিশু কর্তৃক বিশেষ আইনসমূহের অধীনে সংঘটিত অপরাধ সংশ্লিষ্ট বিশেষ আদালত বা ক্ষেত্রমত, ট্রাইব্যুনাল শিশু আইনের বিধান ও অত্র রায়ের পর্যবেক্ষণের আলোকে অভিযোগ (complaint) গ্রহণের পর প্রয়োজনীয় আইনি কার্যক্রম গ্রহণের পরে অপরাধ আমলে গ্রহণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য কাগজাদি (নথি) সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট প্রেরণ করবে; অত:পর ম্যাজিস্ট্রেট অপরাধ আমলে গ্রহণের বিষয়ে প্রয়োজনীয় আদেশ প্রদান এবং অপরাধ আমলে গ্রহণ করলে পরবর্তীতে কাগজাদি বিচারের জন্য শিশু আদালতে প্রেরণ করবেন;
সাত. শিশু আইনের প্রাধান্যতার কারণে বিশেষ আইনসমূহের অধীনে জি.আর মামলার ক্ষেত্রে শিশু কর্তৃক সংঘটিত অপরাধ এর জন্য পৃথক পুলিশ রিপোর্ট দেয়ার বিধান থাকায় সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশ রিপোর্ট এর উপর ভিত্তি করে অপরাধ আমলে গ্রহণ করবেন।

3. Md. Lutfor Rahman and others
-Versus-
Govt. of Bangladesh and others.

15 SCOB[2021] HCD 21

(Naima Haider, J)

Key Words:
Abandoned Property; Section 5(1)(a) of the Abandoned Buildings (Supplementary provisions) Ordinance, 1985; P.O. 16 of 1972;

This Writ Petition was filed challenging the enlistment of the disputed property in the Bangladesh Gazette dated 23.09.1986 as abandoned property under Section 5 (1)(a) of the Abandoned Building (Supplementary Provisions) Ordinance, 1985. The contention of the petitioners was that as the Government did not have any possession in the property, the alleged inclusion of the property under Section 5 (1)(a) of the Abandoned Building (Supplementary Provisions) Ordinance, 1985 is illegal. The Petitioners also stated that land tax had been paid by the predecessors of the petitioners prior to inclusion of the property in the Bangladesh Gazette. Furthermore, the Government accepted land tax on the property till 2015. Apart from that RAZUK issued permission for construction of multistoried building over the property in question. Thereby, they have control and possession over the alleged property.

The Division Bench of the HCD considering the aforementioned documents stated that there is a presumption of possession in favour of the petitioners and their predecessors. But the Government did not annex any document to show that the Government took possession of the property in question. It is clear from the wordings of Section 5 (1) (a) of the Abandoned Buildings (Supplementary provisions) Ordinance, 1985 that the Government must take possession of the property in question; this is a mandatory precondition for inclusion of a property in the list of abandoned property under Section 5(1)(a) of the 1985 Ordinance. Accordingly, the Honorable Court directed all the respondents not to treat the property in question as abandoned property and formally release the property in question. Thereby, Honorable Court made the Rule absolute with observation and directions.

Section 5(1)(a) of the 1985 Ordinance is attracted if and only if the Government took possession of the property. So the attributable interpretation is that Section 5(1)(a) of the 1985 Ordinance can be applied if the possession has been taken by the Government under Order 7 of P.O. 1972. Order 18 of P.O. 16 of 1972 provides that the Government shall maintain a separate account for each abandoned property. P.O. 16 of 1972 also provides that Government shall impose fine on tress passers on abandoned property. In respect of the property in question, the respondents failed to show that the Government took possession in accordance with the provisions of P.O. 16 of 1972. The respondents also failed to show the account for the property in question. If the predecessors of the petitioners were infact unlawfully occupying the property in question, then the Government would have proceeded against them. No such evidence was shown. To the contrary, the petitioners have annexed documents which suggest that even in 1979, the predecessor of the petitioners was the owner on record of the property in question; even in 1979 the Government received land tax from the predecessor of the petitioners. Therefore, the only logical conclusion that this Division has arrived is that the property in question is not an abandoned property and the property was erroneously included in the impugned Gazette.

 

4. আব্দুল লতিফ
-বনাম-
মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন এবং অন্যান্য

15 SCOB[2021] HCD 27

(বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ)

Key Words: সিভিল রুল এ্যান্ড অর্ডারের চ্যাপ্টার-১৭, বিধি ৬ এর অধীন উপবিধি ৩৯৬ এবং ৩৯৭; সম্ভাব্যতার ভারসাম্য (Balance of Probability); সাক্ষ্য আইন ১৮৭২ এর ৬৫ ও ১১৫ ধারা

এই দেওয়ানী আপিল মোকদ্দমাটি যুগ্ম জেলা জজ, দ্বিতীয় আদালত, ফেনী কর্তৃক দেওয়ানী ৪৩/২০০৮ নং মোকদ্দমায় প্রদত্ত রায় ও ডিক্রি হতে উদ্ভূত। উক্ত মামলায় নিম্ন আদালত আরজির তফসিল বর্ণিত ৭ শতাংশ জমিতে বাদীপক্ষে (অত্র আপিলের ১ নং প্রতিবাদী) স্বত্ব ঘোষনা এবং দখল উদ্ধারের রায় ও ডিক্রি প্রদান করেন। উক্ত রায় ও ডিক্রি দ্বারা সংক্ষুব্ধ হয়ে ১ নং বিবাদী অত্র আপিলটি দায়ের করেন। সাক্ষী গনের সাক্ষ্য এবং দালিলিক সাক্ষ্য সমূহ পর্যালোচনা করে এবং সাক্ষ্য আইনের ৬৫ ও ১১৫ ধারা এবং সিভিল রুল এ্যান্ড অর্ডারের চ্যাপ্টার-১৭, , বিধি ৬ এর অধীন উপবিধি ৩৯৬ এবং ৩৯৭ বিশ্লেষণ করে হাইকোর্ট বিভাগ নিম্ন আদালতের রায় ও ডিক্রি বহাল রেখে অত্র আপিলটি খারিজ করেন ।

সাক্ষ্য হিসেবে গৃহীত কোন দলিল আদালত কর্তৃক প্রদর্শনী চিহ্নিত না করা হলে সাক্ষ্য হিসেবে উক্ত দলিলের গ্রহণযোগ্যতা :
সি.এস. খতিয়ান নং ৪৫৮ এর অস্তিত্ব বিবাদী কর্তৃক স্বীকৃত। শুধুমাত্র উক্ত খতিয়ানের মর্ম নিয়ে পক্ষদ্বয়ের মধ্যে বিপত্তি বা বিরোধিতা রয়েছে। তাই পি.ডব্লিউ-১ এর সাক্ষ্য অনুযায়ী যেহেতু দেখা যায় যে, সি.এস. ৪৫৮ নং খতিয়ানটি কোন ধরনের আপত্তি ছাড়া আদালতে দাখিল হয়েছে, সেহেতু এটি দালিলিক সাক্ষ্য হিসেবে গৃহীত হয়েছে বলে গণ্য করা গেল।আবার যেহেতু এটি দালিলিক সাক্ষ্য হিসেবে গৃহীত হয়েছে, সেহেতু সিভিল রুলস এন্ড অর্ডার এর চাপ্টার-১৭, বিধি ৬ এর অধীন উপবিধি ৩৯৬ এবং ৩৯৭ এর বিধান মতে এটিকে Exhibit বা প্রদর্শনী নাম্বার দিয়ে Vol-2 এর Form No. (J) 23 তে সংযুক্ত করা উচিৎ ছিল। যেহেতু এই কাজটি ভুলবশতঃ নিম্ন আদালত কর্তৃক করা হয়নি, অত্র আপীল আদালত কর্তৃক এটিকে প্রমানিত দালিলিক সাক্ষ্য হিসেবে প্রদর্শনী নাম্বার বা চিহ্ন প্রদান করা সমীচীন হবে বলে মনে করি। তাই এই দালিলিক সাক্ষ্যটিকে প্রদর্শনী-১ এর সাথে “প্রদর্শনী ১/ক” হিসেবে চিহ্নিত করা গেল। ফলশ্রুতিতে এটি সিভিল রুলস এন্ড অর্ডার্স এর Vol-2, Form No. (J) 23 তে অন্যান্য প্রদর্শনীর সাথে সংযুক্ত করা হলো।
5. Md. Anis Miah

-Versus-

The State

15SCOB [2021] HCD 37

(Md. Ruhul Quddus, J)

Key Words: Confession of a child in conflict with law; Constitution and Jurisdiction of a Juvenile Court; 5, 51, 52 and 66 of the Children Act, 1974; Shishu Ain, 2013, section 47 (1); expressum facit cessare tacitum; Section 2(n), 18 and 71 of Children Act, 1974; Scetion 2(3) and 42 of Shishu Ain, 2013; Section 164 read with section 364 of Code of Criminal Procedure, 1898

On a reference from a Division Bench, honourable Chief Justice of Bangladesh constituted Larger Bench (Full Bench) consisting of three honourable judges to decide the law point involved herein, namely, legal implication of confession made by child in conflict with law under section 164 of the Code of Criminal Procedure as well as jurisdiction of a juvenile court constituted under the Children Act, 1974 and that of different tribunals constituted under different special laws enacted before or after the Children Act came into force. The Full Bench after extensive hearing held amongst others that confession of a child in conflict with law recorded under section 164 of the Code of Criminal Procedure has no legal evidentiary value and, therefore, such confession cannot form the basis of finding of guilt against him.

 

In view of the discussions made above, our answers to the questions raised in this case are:
(1) Confession of a child in conflict with law recorded under section 164 of the Code of Criminal Procedure has no legal evidentiary value and, therefore, such confession cannot form the basis of finding of guilt against him.
(2) A Juvenile Court constituted under the Children Act, 1974 as was in force before and now under the Shishu Ain, 2013 has got exclusive jurisdiction to try the cases, where children in conflict with law are charged with criminal offences. No other Court or Tribunal constituted under any other special or general law irrespective of its age of legislation has jurisdiction to try such cases unless the jurisdiction of Juvenile Court is expressly excluded there. The Druto Bichar Tribunal constituted under the Druto Bichar Tribunal Ain, 2002 cannot assume the jurisdiction of Juvenile Court in any manner whatsoever.

(3) In imposing punishment for offences punishable with death or imprisonment of life, the maximum term of imprisonment against a juvenile offender, or a person who crossed childhood during trial or detention, cannot be more than 10 years.

6. Engr. Md. Anwar Hossen
-VERSUS-
Chittagong Club Ltd and others

15SCOB [2021] HCD 60

(Muhammad Khurshid Alam Sarkar, J)

Key Words:
Golden rule of statutory interpretation; Section 43 and 44 of Companies Act, 1994; Rule 8 of the Companies Rules, 2009; Section 2(1)(d), Section 3(1), Section 43 and Section 233 of the Companies Act, 1994

The petitioner approached the Company Court By invoking Section 43 of the Companies Act, 1994 for rectification of the Members’ Register of the Chittagong Club Ltd, a private company limited by guarantee without having any share capital incorporated under the Companies Act towards restoration of the petitioner’s name therein, through obtaining a declaration from the Court that the decision of the General Committee (GC) so far as it relates to suspension of the membership of the petitioner is illegal and not binding upon him. The High Court Division after elaborate discussion of the relevant provisions of the Companies Act, 1994 and rules framed under it, dismissed the petition on the ground of maintainability and held that the dispute being purely of civil nature, the petitioner’s remedy lies in the civil Court. The Company court also imposed a cost of 100,000 taka upon the petitioner for wasting court’s valuable time by pressing such meritless case before it. Section 43 and 44 of Companies Act, 1994:
In this case, if the meaning of the word ‘omitted’ is taken as ‘suspended’, then, it shall create a chaos and confusion for the persons who would approach this Court for striking down/deleting the name of a person from the Register of the Members of the company in that the respondent would have the scope to make out a case for suspending the name instead of omitting it, which this Court cannot do and, in fact, has never made any order in that direction making the operation, application and use of the provisions of Section 44 of the Companies Act nugatory. This Court, in the aforesaid type of scenario, either has rejected the petitioner’s application for omitting a person’s name from the Members’ Register or has ordered the company for rectification of the Members’ Register by omitting the name-in-question from the Members’ Register. So, it is apparent that the facts and circumstances of the petitioner’s case do not attract the provisions of Section 43 of the Companies Act.
7. Uthpal Kumar Roy and three others.
-Versus-
Meghnad Shaha and another.
15SCOB [2021] HCD 77

(Md. Badruzzaman, J)

Key Words : Section 11 (Ga), 23 and 32 of the of Nari-O-Shishu Nirjatan Daman Ain 2000; Section 319 of Penal Code, 1860; Medical examination certificate;

The main issue before the High Court Division in this case was whether in a case under section 11(Ga) of Nari O Shishu Nirjatan Daman Ain, 2000 charge can be framed against an accused for causing simple hurt to the wife by the husband or his relations for demand of dowry without any injury certificate upon medical examination of the victim wife under section 32 of the Ain, 2000. The court answered it in negative and held that during taking cognizance or framing of charge under section 11 (Ga) or 11(Ga)/30 of Nari-O-Shishu Nirjatan Daman Ain, 2000 the tribunal must satisfy itself that the prosecution has fulfilled two criteria to establish its case against the accused; Firstly, the victim wife, as per section 32 of the Ain, has been medically examined in the Government Hospital or in any private Hospital, recognized by the Government and; Secondly, in support of such examination there is a medical examination certificate before the tribunal issued by the Medical officer of the particular hospital showing therein that the victim wife has sign of simple hurt in her person. Section 11 (Ga) or 11(Ga)/30 of Nari-O-Shishu Nirjatan Daman Ain, 2000 read with section 32 of the same Act:
Our considered view is that during taking cognizance or framing charge of an offence against an accused under section 11 (Ga) or 11(Ga)/30 of Nari-O-Shishu Nirjatan Daman Ain, 2000, apart from considering other prosecution materials, the tribunal must satisfy itself that the prosecution has fulfilled two criteria to establish its case against the accused; Firstly, the victim wife, as per section 32 of the Ain, has been medically examined in the Government Hospital or in any private Hospital, recognized by the Government for that purpose regarding the injury caused by the accused and; Secondly, in support of such examination there is a medical examination certificate before the tribunal issued by the Medical officer on duty in the particular hospital showing therein that the victim wife has sign of simple hurt in her person. The tribunal shall not take cognizance or frame charge of an offence punishable under section 11 (Ga) or 11(Ga)/30 of the Ain, 2000 against an accused without having a medical examination certificate from Government Hospital or any private Hospital, recognized by the Government for that purpose in view of the provision under section 32 of the said Ain in support of simple hurt of the victim wife.

 

8. Md. Ahsan Ul Monir and others
-Versus-
Dr. Md. Fakhrul Islam and others

15SCOB [2021] HCD 87

(Khizir Ahmed Choudhury, J)

Key Words:
Custody of a minor boy; Section 17 of Guardian and Wards Act, 1890; Section 357 of Mulla’s Principles of Mahomedan Law; Section 7 and 25 of the Guardian and Wards Act, 1890; best interest of the child

The father of a minor child, who was a physician by profession and was undergoing trial for abetting suicide of his wife (mother of the child), instituted a suit in the Family Court seeking custody of the boy. The Family Court decreed the suit and Appellate Court affirmed the decree in spite of the fact that the boy expressed his preference of staying with his maternal relations before the Appellate Court. On revision the High Court Division taking into consideration the age of the child at the material time, likelihood of influencing his opinion by the maternal relations, acquittal of the father in the criminal case, relative advantage of the contesting parties to ensure the best interest of the child, relevant provisions of Guardians and Wards Act 1890, section 357 of Mulla’s Principles of Mahomedan Law and judicial pronouncements of our apex court concluded that no illegality was committed by the Courts below in decreeing the suit. Therefore, the Rule was discharged. Custody of a boy of seven years of age:
Section 357 of Mulla’s Principles of Mahomedan Law stipulates that, father and paternal male relation is entitled to custody of a boy of seven years of age....In the case in hand the minor boy now above seven years old and it is already found that his wellbeing and betterment will be protected at the hand of his father and grandparents and as such the findings and reasonings in deciding the custody of minor boy is sustainable for welfare of the minor boy.
9. The State

-Versus-

Md. Abdus Salam

15SCOB [2021] HCD 94

(Bhishmadev Chakrabortty, J)

Key Words:
Section 164 of Code of Criminal Procedure 1898; Section 11 (Ka) of Nari-o-Shishu Nirjatan Daman Ain, 2000; Section 100 of Penal Code, 1860; Right to private defence

This is a case under section 11 (Ka) of Nari-o-Shishu Nirjatan Daman Ain, 2000. There was no ocular witness in the case and among the 12 witnesses examined, PWs 1, 2 and 4 were declared hostile and PWs 3, 6, 7 and 8 were tendered. On sifting, assessing and appraising evidence of witnesses, High Court Division found that the prosecution failed to bring home the charge of making demand of dowry and committing murder for its nonpayment. The autopsy report and evidence of PW10 proved that at first the victim was strangulated to death and thereafter her body was set on fire as the burn was caused after the death of victim. The above fact was further corroborated by the confession of the condemned-prisoner. The High Court Division analyzing the confessional statement of the condemned prisoner found it to be true and made voluntarily. However, the High Court Division also found from the confessional statement that the act of wife killing was done by the condemned prisoner in exercise of his right to private defense. Consequently, the High Court Division found that the condemned prisoner was not guilty of murder, but he could have been awarded punishment under section 201 of the Penal Code. Considering the prison term already undergone by the condemned prisoner the High Court Division without sending the case in remand for trial of the condemned prisoner under section 201 of Penal Code, rejected the Death Reference and set aside the judgment and order of conviction and sentence of the tribunal. Section 100 of Penal Code, 1860: Homicide in self-defence is justifiable only upon the plea on necessity and such necessity only arrived in the prevention of forcible and atrocious crime. A person who apprehends that his life is in danger or his body is in risk of grievous hurt, is entitled to defend it by killing his attacker. In order to justify his act, the apprehension must have to be reasonable and the violence used not more than what was necessary for self-defence. In the second clause it does not require as a condition precedent that grievous hurt must be caused by the aggressor. The accused may not even wait till the causing of grievous injury; apprehension of it that would be the consequence of the assault is enough for exercising the right. The right of private defence is available to a person who is suddenly confronted with immediate necessity of averting an impending danger of his life or property which is real or apparent but not of his creation. A person has the right to defend himself particularly when he has suffered a grievous injury or the apprehension of sustaining such injury in the event of taking recourse to such injury. This right subsists so long the apprehension of the aggressive attack continues.
10. Kazi Sanaul Karim alias Nadim

-VERSUS-

Advocate Md. Mozammel Haque & ors.

15SCOB[2021]HCD 108

(S M Kuddus Zaman, J)

Key Words:
Section 18 of the House Rent Control Act, 1991; monthly tenant; ejectment, admission, possession, Rent Controller;

The predecessor of the opposite parties of this Civil Revision instituted S.C.C. Suit for a decree of ejectment against the defendant alleging, inter alia, that the defendant defaulted in paying rent and municipality taxes of the disputed premises, the disputed premises has become old and of dilapidated condition which requires immediate refurbishment and the plaintiff requires the disputed premises for starting a business by her youngest son. The trial court on the basis of a reply of D.W.1 to an extraneous question in cross-examination which was out of pleadings, held the defendant a defaulter in paying rent and decreed the suit. A single Bench of the High Court Division appreciating the evidence adduced by both parties came to the conclusion that finding of the trial court as to the admission of the DW-1 was erroneous and the plaintiff-opposite parties could not substantiate their claim in the suit. The High Court Division also pointed out that the House Rent Control Act, 1991 does not provide for eviction of a tenant on the ground that the premises is necessary for use of a son of the owner. Consequently, the judgment and order of the trial court was set aside. An admission must be in clear, consistent and unambiguous terms:
An admission is an acceptance or endorsement of a claim or statement of the opposite parties which is against the interest of the party making the admission. Admission is an important legal evidence which does not require further prove and can be used against its maker. As such, an admission must be in clear, consistent and unambiguous terms. For making an admission there must have a specific claim or statement of the opposite party which can be admitted.
This Site is Visited :