|
Supreme
Court Online Bulletin (SCOB) |
Full List | Back |
High Court Division |
Judgment Published
in SCOB |
|
Serial
No. |
Name
of the Parties,
Citation and Key Words |
Summary
of the case |
Key
Ratio |
1. |
M. Asafuddowlah
-VERSUS-
Government of Bangladesh
15 SCOB [2021] HCD 1
(Zubayer Rahman Chowdhury, J)
Key Words:
Article 20(2), 31, 88 and 102 (2) of the Constitution
of the People’s Republic of Bangladesh; Constitutionality
of posting Officers on Special Duty (OSD) for
unlimited period;
|
The petitioner,
a retired bureaucrat of the country, filed this
writ petition through a Public Interest Litigation
(PIL) under Article 102(2) of the Constitution
of the People’s Republic of Bangladesh challenging
the process of designating any Officer serving
under the Government as an Officer on Special
Duty beyond the stipulated period of one hundred
and fifty days and thereby allowing such Officer
to receive salary and other benefits without rendering
any service, being in violation of the Constitution,
apart from being detrimental to the interest of
the taxpayers of the country. Consequently,
a Rule was issued to show cause as to why the
current trend of making/posting the Civil Servants
as Officers on Special Duty (OSD) without assigning
any special duty, whatsoever, beyond stipulated
time should not be declared illegal, ultra vires
the Constitution and as such of no legal effect.
Ultimately, the Rule was made absolute and
the continuation of the process of keeping an
Officer as on OSD beyond the stipulated period
of 150 days was declared ultra vires and, therefore,
without lawful authority.
|
In
the event of any Officer being designated as
an OSD, the Government must, without undue delay,
form a Committee and undertake an inquiry so
as to ascertain the veracity of such allegation/complaint.
If the allegation/complaint is found to have
substance, the Government should take appropriate
action against the concerned Officer, in accordance
with law. However, the process of enquiry must
be completed within the stipulated period of
150 days. In view of the foregoing discussion
and being mindful of the mandate, as contained
in Article 20(2) and Article 88 of the Constitution,
we are inclined to hold that the continuation
of the process of keeping an Officer as an OSD
beyond the stipulated period of 150 days is
ultra vires and, therefore, without lawful authority.
|
2. |
মোঃ হৃদয়
-বনাম-
রাষ্ট্র 15 SCOB[2021] HCD 13
(বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম)
Key Words:
ধারা ২৮, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০;
ধারা ১৫ক, ২৯(১), ৫২(১) ও ৪১ শিশু আইন, ২০১৩
|
মাঠে শিশুদের
ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির
প্রেক্ষিতে সন্ধায় আসামীরা ভিকটিমকে লাঠি, হকিস্টিক,
লোহার রড ও ধরালো চাকু দিয়ে আঘাত করে গুরুতর জখম
করলে পরবর্তীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভিকটিম মারা
যায়। এই ফৌজদারী আপীলটি এ সংক্রান্ত মামলায় পরবর্তীতে
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিজ্ঞ
বিচারক কর্তৃক আপীলকারী শিশুর জামিন না-মঞ্জুর আদেশ
হতে উদ্ভূত। এই মামলায় প্রশ্ন উঠেছে যে, প্রথমতঃ
শিশু আইনের অধীনে মামলার কার্যক্রম পরিচালনায় নারী
ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল এর নাম, সিল ও
বিচারকের পদবী ব্যবহার সঠিক হয়েছে কিনা; দ্বিতীয়তঃ
আইনের ধারা ১৫ক এর বিধান অনুযায়ী ম্যাজিস্ট্রেট
কর্তৃক অপরাধ আমলে গ্রহণ করে শিশু আদালতে কাগজাদি
প্রেরনের পূর্বে শিশু আদালতের জামিন বা বয়স নির্ধারণ
সহ অন্যান্য আনুষাঙ্গিক বিষয়ে আদেশ দেয়ার এবং শিশু
আদালত হিসেবে ক্ষমতা প্রয়োগের এখতিয়ার আছে কিনা;
এবং তৃতীয়তঃ শিশু আইনের ধারা ১৫ক অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট
ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অপরাধ আমলে গ্রহণের পূর্বে
ধারা ২৯(১) এবং ধারা ৫২(১) অনুযায়ী শিশু আদালত কর্তৃক
জামিন এবং ধারা ২১ অনুযায়ী শিশু আদালত কর্তৃক শিশুর
বয়স সম্পর্কিত বিষয় নিষ্পত্তির এখতিয়ার কতটুকু আইন
সংগত।
আপীলটি গ্রহণযোগ্যতার শুনানীকালে আদালত কর্তৃক
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০-এর ধারা ২৮
অনুযায়ী এর রক্ষণীয়তার বিষয়ে প্রশ্ন উত্থাপিত
হলে আপীলকারীর বিজ্ঞ আইনজীবী আদালতের অনুমতিক্রমে
আপীল দরখাস্তের (পিটিশন অফ আপীল) শিরোনাম (কজ
টাইটেল) সংশোধনক্রমে ধারা ২৮, নারী ও শিশু নির্যাতন
দমন আইন ২০০০-এর স্থলে ধারা-৪১, শিশু আইন-২০১৩
প্রতিস্থাপিত করেন; এবং আপীলটি শিশু আইন, ২০১৩-এর
ধারা ৪১ অনুযায়ী দাখিল করা হয়েছে মর্মে গণ্য করা
হয়।
উক্ত ফৌজদারী আপীলটি নিষ্পত্তি করতে গিয়ে মাননীয়
হাইকোর্ট ২০১৮ সালে আনীত সংশোধনীসহ শিশু আইন,
২০১৩ বিষয়ে বিশদ আলোচনা করেন। শিশু আইনে বিদ্যমান
বিভিন্ন ধরনের সংশয়, বিভ্রান্তি ও অসংগতি দূরীকরণে
দ্রুততার সাথে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে সংশোধনীর
প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন। এছাড়া শিশু আইনের
সংশোধন বা স্পষ্টীকরণ সম্পর্কে প্রজ্ঞাপন না হওয়া
পর্যন্ত শিশুর সর্বোচ্চ স্বার্থ রক্ষার্থে সংশ্লিষ্ট
ম্যাজিস্ট্রেট ও শিশু আদালতসমূহকে সাত দফা নিদের্শনা
প্রদান করেন। মাননীয় হাইকোর্ট রায়ে উল্লেখিত পর্যবেক্ষণ,
অভিমত ও নিদের্শনাসহ আপীলটি মঞ্জুর করে আপীলকারীকে
জামিন প্রদান করেন।
|
সরকার কর্তৃক
আইনের যথাযথ সংশোধন বা স্পষ্টীকরণ সম্পর্কে প্রজ্ঞাপন
না হওয়া পর্যন্ত শিশুর সর্বোচ্চ স্বার্থ রক্ষার্থে
সংশ্লিষ্ট ম্যাজিষ্ট্রেট ও শিশু আদালতসমূহ-কে নি¤œলিখিত
কার্য পদ্ধতি/প্রণালী procedure) অনুসরণে নির্দেশনা
প্রদান করা যাচ্ছে-
এক. সংশ্লিষ্ট ম্যাজিষ্ট্রেট কেবল মাত্র মামলার
তদন্ত কার্যক্রম তদারকী করবেন এবং এ সংক্রান্তে
নিত্যনৈমিত্তিক routine work) প্রয়োজনীয় আদেশ এবং
নির্দেশনা প্রদান করবেন;
দুই. রিমান্ড সংক্রান্ত আদেশ শিশু আদালতেই নিষ্পত্তি
হওয়া বাঞ্ছনীয়। তবে, আইনের সংস্পর্শে আসা শিশু (ভিকটিম
এবং সাক্ষী) বা আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশুর জবানবন্দী
সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট লিপিবদ্ধ করতে পারবেন;
তিন. তদন্ত চলাকালীন সময়ে আইনের সাথে সংঘাতে
জড়িত শিশু-কে মামলার ধার্য তারিখে ম্যাজিষ্ট্রেট
আদালতে হাজিরা হতে অব্যাহতি দেয়া যেতে পারে;
চার. তদন্ত চলাকালে আইনের সাথে সংঘাতে জড়িত শিশুর
রিমান্ড, জামিন, বয়স নির্ধারণসহ অন্তবর্তী যে
কোন বিষয় শিশু আদালত নিষ্পত্তি করবে এবং এ সংক্রান্ত
যে কোন দরখাস্ত ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে দাখিল হলে
সংশ্লিষ্ট ম্যাজিষ্ট্রেট নথিসহ ঐ দরখাস্ত সংশ্লিষ্ট
শিশু আদালতে প্রেরণ করবেন; এবং সংশ্লিষ্ট শিশু
আদালত ঐ বিষয়গুলি নিষ্পত্তি করবে;
পাঁচ. অপরাধ আমলে গ্রহণের পূর্বে নারী ও শিশু
নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল শিশু আইনের অধীনে কোন
আদেশ প্রদানের ক্ষেত্রে ‘শিশু আদালত’ হিসেবে আদেশ
প্রদান করবে এবং এ ক্ষেত্রে বিজ্ঞ বিচারক শিশু
আদালতের বিচারক হিসেবে কার্য পরিচালনা এবং শিশু
আদালতের নাম ও সিল ব্যবহার করবেন;
ছয়. আইনের সুপ্রতিষ্ঠিত নীতি হলো এই যে, আইন মন্দ
(bad law) বা কঠোর (harsh law) হলেও তা অনুসরণ
করতে হবে, যতক্ষণ পর্যন্ত তা সংশোধন বা বাতিল
না হয়। সে কারণে নালিশী মামলার ক্ষেত্রে শিশু
কর্তৃক বিশেষ আইনসমূহের অধীনে সংঘটিত অপরাধ সংশ্লিষ্ট
বিশেষ আদালত বা ক্ষেত্রমত, ট্রাইব্যুনাল শিশু
আইনের বিধান ও অত্র রায়ের পর্যবেক্ষণের আলোকে
অভিযোগ (complaint) গ্রহণের পর প্রয়োজনীয় আইনি
কার্যক্রম গ্রহণের পরে অপরাধ আমলে গ্রহণের বিষয়ে
সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য কাগজাদি (নথি) সংশ্লিষ্ট
ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট প্রেরণ করবে; অত:পর ম্যাজিস্ট্রেট
অপরাধ আমলে গ্রহণের বিষয়ে প্রয়োজনীয় আদেশ প্রদান
এবং অপরাধ আমলে গ্রহণ করলে পরবর্তীতে কাগজাদি
বিচারের জন্য শিশু আদালতে প্রেরণ করবেন;
সাত. শিশু আইনের প্রাধান্যতার কারণে বিশেষ আইনসমূহের
অধীনে জি.আর মামলার ক্ষেত্রে শিশু কর্তৃক সংঘটিত
অপরাধ এর জন্য পৃথক পুলিশ রিপোর্ট দেয়ার বিধান
থাকায় সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশ রিপোর্ট
এর উপর ভিত্তি করে অপরাধ আমলে গ্রহণ করবেন।
|
3. |
Md. Lutfor Rahman and others
-Versus-
Govt. of Bangladesh and others.
15 SCOB[2021] HCD 21
(Naima Haider, J)
Key Words:
Abandoned Property; Section 5(1)(a) of the Abandoned
Buildings (Supplementary provisions) Ordinance,
1985; P.O. 16 of 1972;
|
This Writ Petition
was filed challenging the enlistment of the disputed
property in the Bangladesh Gazette dated 23.09.1986
as abandoned property under Section 5 (1)(a) of
the Abandoned Building (Supplementary Provisions)
Ordinance, 1985. The contention of the petitioners
was that as the Government did not have any possession
in the property, the alleged inclusion of the
property under Section 5 (1)(a) of the Abandoned
Building (Supplementary Provisions) Ordinance,
1985 is illegal. The Petitioners also stated that
land tax had been paid by the predecessors of
the petitioners prior to inclusion of the property
in the Bangladesh Gazette. Furthermore, the Government
accepted land tax on the property till 2015. Apart
from that RAZUK issued permission for construction
of multistoried building over the property in
question. Thereby, they have control and possession
over the alleged property. The Division Bench
of the HCD considering the aforementioned documents
stated that there is a presumption of possession
in favour of the petitioners and their predecessors.
But the Government did not annex any document
to show that the Government took possession
of the property in question. It is clear from
the wordings of Section 5 (1) (a) of the Abandoned
Buildings (Supplementary provisions) Ordinance,
1985 that the Government must take possession
of the property in question; this is a mandatory
precondition for inclusion of a property in
the list of abandoned property under Section
5(1)(a) of the 1985 Ordinance. Accordingly,
the Honorable Court directed all the respondents
not to treat the property in question as abandoned
property and formally release the property in
question. Thereby, Honorable Court made the
Rule absolute with observation and directions.
|
Section 5(1)(a)
of the 1985 Ordinance is attracted if and only
if the Government took possession of the property.
So the attributable interpretation is that Section
5(1)(a) of the 1985 Ordinance can be applied if
the possession has been taken by the Government
under Order 7 of P.O. 1972. Order 18 of P.O. 16
of 1972 provides that the Government shall maintain
a separate account for each abandoned property.
P.O. 16 of 1972 also provides that Government
shall impose fine on tress passers on abandoned
property. In respect of the property in question,
the respondents failed to show that the Government
took possession in accordance with the provisions
of P.O. 16 of 1972. The respondents also failed
to show the account for the property in question.
If the predecessors of the petitioners were infact
unlawfully occupying the property in question,
then the Government would have proceeded against
them. No such evidence was shown. To the contrary,
the petitioners have annexed documents which suggest
that even in 1979, the predecessor of the petitioners
was the owner on record of the property in question;
even in 1979 the Government received land tax
from the predecessor of the petitioners. Therefore,
the only logical conclusion that this Division
has arrived is that the property in question is
not an abandoned property and the property was
erroneously included in the impugned Gazette.
|
4. |
আব্দুল লতিফ
-বনাম-
মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন এবং অন্যান্য
15 SCOB[2021] HCD 27
(বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ)
Key Words: সিভিল রুল এ্যান্ড অর্ডারের চ্যাপ্টার-১৭,
বিধি ৬ এর অধীন উপবিধি ৩৯৬ এবং ৩৯৭; সম্ভাব্যতার
ভারসাম্য (Balance of Probability); সাক্ষ্য আইন
১৮৭২ এর ৬৫ ও ১১৫ ধারা
|
এই দেওয়ানী
আপিল মোকদ্দমাটি যুগ্ম জেলা জজ, দ্বিতীয় আদালত,
ফেনী কর্তৃক দেওয়ানী ৪৩/২০০৮ নং মোকদ্দমায় প্রদত্ত
রায় ও ডিক্রি হতে উদ্ভূত। উক্ত মামলায় নিম্ন আদালত
আরজির তফসিল বর্ণিত ৭ শতাংশ জমিতে বাদীপক্ষে (অত্র
আপিলের ১ নং প্রতিবাদী) স্বত্ব ঘোষনা এবং দখল
উদ্ধারের রায় ও ডিক্রি প্রদান করেন। উক্ত রায়
ও ডিক্রি দ্বারা সংক্ষুব্ধ হয়ে ১ নং বিবাদী অত্র
আপিলটি দায়ের করেন। সাক্ষী গনের সাক্ষ্য এবং দালিলিক
সাক্ষ্য সমূহ পর্যালোচনা করে এবং সাক্ষ্য আইনের
৬৫ ও ১১৫ ধারা এবং সিভিল রুল এ্যান্ড অর্ডারের
চ্যাপ্টার-১৭, , বিধি ৬ এর অধীন উপবিধি ৩৯৬ এবং
৩৯৭ বিশ্লেষণ করে হাইকোর্ট বিভাগ নিম্ন আদালতের
রায় ও ডিক্রি বহাল রেখে অত্র আপিলটি খারিজ করেন
। |
সাক্ষ্য হিসেবে
গৃহীত কোন দলিল আদালত কর্তৃক প্রদর্শনী চিহ্নিত
না করা হলে সাক্ষ্য হিসেবে উক্ত দলিলের গ্রহণযোগ্যতা
:
সি.এস. খতিয়ান নং ৪৫৮ এর অস্তিত্ব বিবাদী কর্তৃক
স্বীকৃত। শুধুমাত্র উক্ত খতিয়ানের মর্ম নিয়ে পক্ষদ্বয়ের
মধ্যে বিপত্তি বা বিরোধিতা রয়েছে। তাই পি.ডব্লিউ-১
এর সাক্ষ্য অনুযায়ী যেহেতু দেখা যায় যে, সি.এস.
৪৫৮ নং খতিয়ানটি কোন ধরনের আপত্তি ছাড়া আদালতে দাখিল
হয়েছে, সেহেতু এটি দালিলিক সাক্ষ্য হিসেবে গৃহীত
হয়েছে বলে গণ্য করা গেল।আবার যেহেতু এটি দালিলিক
সাক্ষ্য হিসেবে গৃহীত হয়েছে, সেহেতু সিভিল রুলস
এন্ড অর্ডার এর চাপ্টার-১৭, বিধি ৬ এর অধীন উপবিধি
৩৯৬ এবং ৩৯৭ এর বিধান মতে এটিকে Exhibit বা প্রদর্শনী
নাম্বার দিয়ে Vol-2 এর Form No. (J) 23 তে সংযুক্ত
করা উচিৎ ছিল। যেহেতু এই কাজটি ভুলবশতঃ নিম্ন আদালত
কর্তৃক করা হয়নি, অত্র আপীল আদালত কর্তৃক এটিকে
প্রমানিত দালিলিক সাক্ষ্য হিসেবে প্রদর্শনী নাম্বার
বা চিহ্ন প্রদান করা সমীচীন হবে বলে মনে করি। তাই
এই দালিলিক সাক্ষ্যটিকে প্রদর্শনী-১ এর সাথে “প্রদর্শনী
১/ক” হিসেবে চিহ্নিত করা গেল। ফলশ্রুতিতে এটি সিভিল
রুলস এন্ড অর্ডার্স এর Vol-2, Form No. (J) 23 তে
অন্যান্য প্রদর্শনীর সাথে সংযুক্ত করা হলো। |
5. |
Md. Anis Miah -Versus-
The State
15SCOB [2021] HCD 37
(Md. Ruhul Quddus, J)
Key Words: Confession of a child in conflict
with law; Constitution and Jurisdiction of a
Juvenile Court; 5, 51, 52 and 66 of the Children
Act, 1974; Shishu Ain, 2013, section 47 (1);
expressum facit cessare tacitum; Section 2(n),
18 and 71 of Children Act, 1974; Scetion 2(3)
and 42 of Shishu Ain, 2013; Section 164 read
with section 364 of Code of Criminal Procedure,
1898
|
On a reference
from a Division Bench, honourable Chief Justice
of Bangladesh constituted Larger Bench (Full Bench)
consisting of three honourable judges to decide
the law point involved herein, namely, legal implication
of confession made by child in conflict with law
under section 164 of the Code of Criminal Procedure
as well as jurisdiction of a juvenile court constituted
under the Children Act, 1974 and that of different
tribunals constituted under different special
laws enacted before or after the Children Act
came into force. The Full Bench after extensive
hearing held amongst others that confession of
a child in conflict with law recorded under section
164 of the Code of Criminal Procedure has no legal
evidentiary value and, therefore, such confession
cannot form the basis of finding of guilt against
him.
|
In view of the
discussions made above, our answers to the questions
raised in this case are:
(1) Confession of a child in conflict with law
recorded under section 164 of the Code of Criminal
Procedure has no legal evidentiary value and,
therefore, such confession cannot form the basis
of finding of guilt against him.
(2) A Juvenile Court constituted under the Children
Act, 1974 as was in force before and now under
the Shishu Ain, 2013 has got exclusive jurisdiction
to try the cases, where children in conflict with
law are charged with criminal offences. No other
Court or Tribunal constituted under any other
special or general law irrespective of its age
of legislation has jurisdiction to try such cases
unless the jurisdiction of Juvenile Court is expressly
excluded there. The Druto Bichar Tribunal constituted
under the Druto Bichar Tribunal Ain, 2002 cannot
assume the jurisdiction of Juvenile Court in any
manner whatsoever. (3) In imposing punishment
for offences punishable with death or imprisonment
of life, the maximum term of imprisonment against
a juvenile offender, or a person who crossed
childhood during trial or detention, cannot
be more than 10 years.
|
6. |
Engr. Md. Anwar Hossen
-VERSUS-
Chittagong Club Ltd and others
15SCOB [2021] HCD 60
(Muhammad Khurshid Alam Sarkar, J)
Key Words:
Golden rule of statutory interpretation; Section
43 and 44 of Companies Act, 1994; Rule 8 of
the Companies Rules, 2009; Section 2(1)(d),
Section 3(1), Section 43 and Section 233 of
the Companies Act, 1994
|
The petitioner
approached the Company Court By invoking Section
43 of the Companies Act, 1994 for rectification
of the Members’ Register of the Chittagong Club
Ltd, a private company limited by guarantee without
having any share capital incorporated under the
Companies Act towards restoration of the petitioner’s
name therein, through obtaining a declaration
from the Court that the decision of the General
Committee (GC) so far as it relates to suspension
of the membership of the petitioner is illegal
and not binding upon him. The High Court Division
after elaborate discussion of the relevant provisions
of the Companies Act, 1994 and rules framed under
it, dismissed the petition on the ground of maintainability
and held that the dispute being purely of civil
nature, the petitioner’s remedy lies in the civil
Court. The Company court also imposed a cost of
100,000 taka upon the petitioner for wasting court’s
valuable time by pressing such meritless case
before it. |
Section 43 and
44 of Companies Act, 1994:
In this case, if the meaning of the word ‘omitted’
is taken as ‘suspended’, then, it shall create
a chaos and confusion for the persons who would
approach this Court for striking down/deleting
the name of a person from the Register of the
Members of the company in that the respondent
would have the scope to make out a case for suspending
the name instead of omitting it, which this Court
cannot do and, in fact, has never made any order
in that direction making the operation, application
and use of the provisions of Section 44 of the
Companies Act nugatory. This Court, in the aforesaid
type of scenario, either has rejected the petitioner’s
application for omitting a person’s name from
the Members’ Register or has ordered the company
for rectification of the Members’ Register by
omitting the name-in-question from the Members’
Register. So, it is apparent that the facts and
circumstances of the petitioner’s case do not
attract the provisions of Section 43 of the Companies
Act.
|
7. |
Uthpal Kumar Roy and three
others.
-Versus-
Meghnad Shaha and another.
15SCOB [2021] HCD 77 (Md. Badruzzaman, J)
Key Words : Section 11 (Ga), 23 and 32 of the
of Nari-O-Shishu Nirjatan Daman Ain 2000; Section
319 of Penal Code, 1860; Medical examination
certificate;
|
The main issue
before the High Court Division in this case was
whether in a case under section 11(Ga) of Nari
O Shishu Nirjatan Daman Ain, 2000 charge can be
framed against an accused for causing simple hurt
to the wife by the husband or his relations for
demand of dowry without any injury certificate
upon medical examination of the victim wife under
section 32 of the Ain, 2000. The court answered
it in negative and held that during taking cognizance
or framing of charge under section 11 (Ga) or
11(Ga)/30 of Nari-O-Shishu Nirjatan Daman Ain,
2000 the tribunal must satisfy itself that the
prosecution has fulfilled two criteria to establish
its case against the accused; Firstly, the victim
wife, as per section 32 of the Ain, has been medically
examined in the Government Hospital or in any
private Hospital, recognized by the Government
and; Secondly, in support of such examination
there is a medical examination certificate before
the tribunal issued by the Medical officer of
the particular hospital showing therein that the
victim wife has sign of simple hurt in her person. |
Section 11 (Ga)
or 11(Ga)/30 of Nari-O-Shishu Nirjatan Daman Ain,
2000 read with section 32 of the same Act:
Our considered view is that during taking cognizance
or framing charge of an offence against an accused
under section 11 (Ga) or 11(Ga)/30 of Nari-O-Shishu
Nirjatan Daman Ain, 2000, apart from considering
other prosecution materials, the tribunal must
satisfy itself that the prosecution has fulfilled
two criteria to establish its case against the
accused; Firstly, the victim wife, as per section
32 of the Ain, has been medically examined in
the Government Hospital or in any private Hospital,
recognized by the Government for that purpose
regarding the injury caused by the accused and;
Secondly, in support of such examination there
is a medical examination certificate before the
tribunal issued by the Medical officer on duty
in the particular hospital showing therein that
the victim wife has sign of simple hurt in her
person. The tribunal shall not take cognizance
or frame charge of an offence punishable under
section 11 (Ga) or 11(Ga)/30 of the Ain, 2000
against an accused without having a medical examination
certificate from Government Hospital or any private
Hospital, recognized by the Government for that
purpose in view of the provision under section
32 of the said Ain in support of simple hurt of
the victim wife. |
8. |
Md. Ahsan Ul Monir and others
-Versus-
Dr. Md. Fakhrul Islam and others
15SCOB [2021] HCD 87
(Khizir Ahmed Choudhury, J)
Key Words:
Custody of a minor boy; Section 17 of Guardian
and Wards Act, 1890; Section 357 of Mulla’s
Principles of Mahomedan Law; Section 7 and 25
of the Guardian and Wards Act, 1890; best interest
of the child
|
The father of
a minor child, who was a physician by profession
and was undergoing trial for abetting suicide
of his wife (mother of the child), instituted
a suit in the Family Court seeking custody of
the boy. The Family Court decreed the suit and
Appellate Court affirmed the decree in spite of
the fact that the boy expressed his preference
of staying with his maternal relations before
the Appellate Court. On revision the High Court
Division taking into consideration the age of
the child at the material time, likelihood of
influencing his opinion by the maternal relations,
acquittal of the father in the criminal case,
relative advantage of the contesting parties to
ensure the best interest of the child, relevant
provisions of Guardians and Wards Act 1890, section
357 of Mulla’s Principles of Mahomedan Law and
judicial pronouncements of our apex court concluded
that no illegality was committed by the Courts
below in decreeing the suit. Therefore, the Rule
was discharged. |
Custody of a
boy of seven years of age:
Section 357 of Mulla’s Principles of Mahomedan
Law stipulates that, father and paternal male
relation is entitled to custody of a boy of seven
years of age....In the case in hand the minor
boy now above seven years old and it is already
found that his wellbeing and betterment will be
protected at the hand of his father and grandparents
and as such the findings and reasonings in deciding
the custody of minor boy is sustainable for welfare
of the minor boy.
|
9. |
The State
-Versus-
Md. Abdus Salam
15SCOB [2021] HCD 94
(Bhishmadev Chakrabortty, J)
Key Words:
Section 164 of Code of Criminal Procedure 1898;
Section 11 (Ka) of Nari-o-Shishu Nirjatan Daman
Ain, 2000; Section 100 of Penal Code, 1860;
Right to private defence
|
This is a case
under section 11 (Ka) of Nari-o-Shishu Nirjatan
Daman Ain, 2000. There was no ocular witness in
the case and among the 12 witnesses examined,
PWs 1, 2 and 4 were declared hostile and PWs 3,
6, 7 and 8 were tendered. On sifting, assessing
and appraising evidence of witnesses, High Court
Division found that the prosecution failed to
bring home the charge of making demand of dowry
and committing murder for its nonpayment. The
autopsy report and evidence of PW10 proved that
at first the victim was strangulated to death
and thereafter her body was set on fire as the
burn was caused after the death of victim. The
above fact was further corroborated by the confession
of the condemned-prisoner. The High Court Division
analyzing the confessional statement of the condemned
prisoner found it to be true and made voluntarily.
However, the High Court Division also found from
the confessional statement that the act of wife
killing was done by the condemned prisoner in
exercise of his right to private defense. Consequently,
the High Court Division found that the condemned
prisoner was not guilty of murder, but he could
have been awarded punishment under section 201
of the Penal Code. Considering the prison term
already undergone by the condemned prisoner the
High Court Division without sending the case in
remand for trial of the condemned prisoner under
section 201 of Penal Code, rejected the Death
Reference and set aside the judgment and order
of conviction and sentence of the tribunal. |
Section 100 of
Penal Code, 1860: Homicide in self-defence is
justifiable only upon the plea on necessity and
such necessity only arrived in the prevention
of forcible and atrocious crime. A person who
apprehends that his life is in danger or his body
is in risk of grievous hurt, is entitled to defend
it by killing his attacker. In order to justify
his act, the apprehension must have to be reasonable
and the violence used not more than what was necessary
for self-defence. In the second clause it does
not require as a condition precedent that grievous
hurt must be caused by the aggressor. The accused
may not even wait till the causing of grievous
injury; apprehension of it that would be the consequence
of the assault is enough for exercising the right.
The right of private defence is available to a
person who is suddenly confronted with immediate
necessity of averting an impending danger of his
life or property which is real or apparent but
not of his creation. A person has the right to
defend himself particularly when he has suffered
a grievous injury or the apprehension of sustaining
such injury in the event of taking recourse to
such injury. This right subsists so long the apprehension
of the aggressive attack continues. |
10. |
Kazi Sanaul Karim alias Nadim
-VERSUS-
Advocate Md. Mozammel Haque & ors.
15SCOB[2021]HCD 108
(S M Kuddus Zaman, J)
Key Words:
Section 18 of the House Rent Control Act, 1991;
monthly tenant; ejectment, admission, possession,
Rent Controller;
|
The predecessor
of the opposite parties of this Civil Revision
instituted S.C.C. Suit for a decree of ejectment
against the defendant alleging, inter alia, that
the defendant defaulted in paying rent and municipality
taxes of the disputed premises, the disputed premises
has become old and of dilapidated condition which
requires immediate refurbishment and the plaintiff
requires the disputed premises for starting a
business by her youngest son. The trial court
on the basis of a reply of D.W.1 to an extraneous
question in cross-examination which was out of
pleadings, held the defendant a defaulter in paying
rent and decreed the suit. A single Bench of the
High Court Division appreciating the evidence
adduced by both parties came to the conclusion
that finding of the trial court as to the admission
of the DW-1 was erroneous and the plaintiff-opposite
parties could not substantiate their claim in
the suit. The High Court Division also pointed
out that the House Rent Control Act, 1991 does
not provide for eviction of a tenant on the ground
that the premises is necessary for use of a son
of the owner. Consequently, the judgment and order
of the trial court was set aside. |
An admission
must be in clear, consistent and unambiguous terms:
An admission is an acceptance or endorsement of
a claim or statement of the opposite parties which
is against the interest of the party making the
admission. Admission is an important legal evidence
which does not require further prove and can be
used against its maker. As such, an admission
must be in clear, consistent and unambiguous terms.
For making an admission there must have a specific
claim or statement of the opposite party which
can be admitted.
|
|
|
|
|
|
|
|
|
This Site is Visited : |
|
2. Developed By : ICT Department, Supreme Court of Bangladesh.
|
|
|